১২ ই রবিউল আওয়ালে শোক কেন পালন করেন না?

<p> </p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjbxpqNXy4VrUVah4i7vJ495iDKhI2ROLXt-A2j9jOyB2WsHGS7XMjrdGlqUZgxkiovLqodLkWIXBsA_5uIg4FtKZ4Bjivbi29X20ueqvbXd7zsOPZxAFjxow3Qu8mk8IUjS2KiQ6_zboPYiTSbfbUroXWCyhAxPv14XOvl12J5X38sIhEi1pnU64oOKx3o/s3264/1000161309.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1706" data-original-width="3264" height="167" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjbxpqNXy4VrUVah4i7vJ495iDKhI2ROLXt-A2j9jOyB2WsHGS7XMjrdGlqUZgxkiovLqodLkWIXBsA_5uIg4FtKZ4Bjivbi29X20ueqvbXd7zsOPZxAFjxow3Qu8mk8IUjS2KiQ6_zboPYiTSbfbUroXWCyhAxPv14XOvl12J5X38sIhEi1pnU64oOKx3o/s320-rw/1000161309.jpg" width="320" /></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">وَلَا تَقُولُواْ لِمَن يُقۡتَلُ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ أَمۡوَٰتُۢ‌ۚ بَلۡ أَحۡيَآءٞ وَلَٰكِن لَّا تَشۡعُرُونَ</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">অর্থাৎ– “আর যারা আল্লাহর পথে শহীদ হয়, তাদেরকে মৃত বলো না; বরং তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা অনুধাবন করতে পার না।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত ১৫৪]</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">কোনো ব্যক্তি যদি রাসূলে পাক ﷺ এর আনিত কালেমা ও দ্বীনের ওপর ঈমান না আনে, তবে সে ইসলামের জন্য নিহত হয়ে গেলেও– তাকে শহীদ হিসেবে গণ্য করা হবে না; আর না এর জন্য সে কোনো ফযিলতের উপযুক্ত হবে। কিন্তু ঠিক একই জায়গায় কেউ যদি সারাজীবন মুশরিক থেকেও– নবীয়ে পাক ﷺ এর ওপর ঈমান আনার কিছুক্ষণ পরই ইসলামের জন্য নিহত হয়ে যায়, তবে সে সারাজীবন মুশরিক থাকা স্বত্বেও, কোনো ইবাদতের সুযোগ না পাওয়া স্বত্বেও, রাসূলের পাক ﷺ এর ওপর ঈমান আনার কারণে সে শহীদের মর্যাদা পাবে। </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">আর শহীদের মর্যাদা কেমন? উপরোল্লিখিত আয়াতে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন: 'তাদেরকে মৃত বলা তো দূর, মৃত বলে ধারণাও করিও না।' তার মানে কেউ যদি শাহাদাতের মর্যাদা পায়, সেটাও নবীয়ে পাক ﷺ এর সাদক্বায়। এখন প্রশ্ন দাঁড়ায়– যার সদক্বায় শাহাদাত পেলে একজন সাধারণ মুসলমানকেও মৃত বলে ধারণা করতে নিষেধ করা হয়েছে, সেখানে স্বয়ং সেই নবীয়ে পাক ﷺ মৃত হন কিভাবে? </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">বরং তিনি হায়াতুন্নবী। তিনি জীবিত। এটাই আহলুস সুন্নাহর আক্বীদা। </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">হাদীসে পাকে এসেছে: </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">“নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা জমিনের উপর আম্বিয়াদের দেহ ভক্ষণ হারাম করে দিয়েছেন।” - [সুনান আবু দাউদ: ১০৪৭, সহীহ ইবনে খুযাইমা: ১৭৩৩, মুসনাদ আহমদ: ৪/৮, ইবনে মাজাহ: ১৬৩৬ — হাদীস সহীহ]</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">❑ যেহেতু তিনি মৃত নন, তাই আমরা ১২ ই রবিউল আওয়াল শোক পালন করি না।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">প্রশ্ন থাকবে: সাহাবারা তো নবীয়ে পাক ﷺ এর দুনিয়া থেকে বিদায়ের পর বিরহে অস্থির হয়ে গিয়েছিলেন। আকাশ-বাতাস কান্না করেছিল সেদিন। তাহলে সেটা? </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">উত্তর হলো: জ্বী, সাহাবারা নবীয়ে পাক ﷺ এর বিরহে অস্থির ছিলেন। প্রাণের চেয়েও প্রিয় যিনি, তাঁর বিন্দুমাত্র দূরত্বও আশিক কিভাবে সহ্য করবে? কিন্তু সেই নবীয়ে পাক ﷺ এর শরীয়ত আমাদেরকে শিখিয়েছে, মৃত ব্যক্তির জন্য ৩ দিনের বেশি শোক পালন করা নিষিদ্ধ। আর তিনি তো জিন্দা নবী ﷺ।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">এ বিষয়ে স্পষ্ট হাদীস এসেছে:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">عَنْ أُمِّ حَبِيبَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا أَنَّهَا سَمِعَتْ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ يَقُولُ</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">«لَا يَحِلُّ لِامْرَأَةٍ تُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ، أَنْ تُحِدَّ عَلَى مَيِّتٍ فَوْقَ ثَلَاثٍ، إِلَّا عَلَى زَوْجٍ، فَإِنَّهَا تُحِدُّ عَلَيْهِ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًا</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">উম্মে হাবীবা رضي الله عنها হতে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ ﷺ-কে বলতে শুনেছেন:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">“আল্লাহ এবং আখেরাতের প্রতি ঈমান রাখে যে মহিলা, তার জন্য বৈধ নয় যে, সে কোনো মৃত ব্যক্তির জন্য তিন দিনের বেশি শোক পালন করবে; তবে স্বামীর মৃত্যু হলে সে চার মাস দশ দিন শোক পালন করবে।” - [সহীহ বুখারী, হাদীস ১২৮০; সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৪৮৬]</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">▌ইয়ে নাজদি মুনাফিকো গান্দা হে ওয়াল্লাহ,</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">▌গালাজাত কা বা-লকে পালান্দা হে ওয়াল্লাহ!</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">▌যো মুর্দা কাহে তুঝকো, ও মুর্দা হে ওয়াল্লাহ </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">▌তু জিন্দা হে ওয়াল্লাহ, তু জিন্দা হে ওয়াল্লাহ, </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">▌মেরে চাশমে আলাম সে ছুপ যানে ওয়ালে!</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">وَاللہُ اَعْلَمُ عَزَّوَجَلَّ وَرَسُوْلُہ اَعْلَم صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">আল্লাহই ভালো জানেন এবং তাঁর রাসূল ﷺ-ই সর্বাধিক জানেন।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">—Swadhin Ahmed</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">#swadhinahmed #1500salajashnewiladat</div><br /><p></p>

১২ ই রবিউল আওয়ালে শোক কেন পালন করেন না?

  আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন: وَلَا تَقُولُواْ لِمَن يُقۡتَلُ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ أَمۡوَٰتُۢ‌ۚ بَلۡ أَحۡيَآءٞ وَلَٰكِن لَّا تَشۡعُ...

Read more »

বিদ'আত সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ

<p> </p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhIe9RDrSl2Qa5KNxKtIWa8jaUZbSxpOe6qxUo0xsS6tv2lxTqSX9P0OwJZ6vxGJMz1Z9FV4-r28a9v0dM-VN95gWIJa7Zsua_SddQWvWwDP3BSqfmRwV4YrNWF_IHFEMB0Eh4hRPTYxQDdQoZ1a-uPgyJJakEZtnAvPBFpRGtUdC_vvBEy9Z_Qgc59eH87/s3264/1000160134.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1707" data-original-width="3264" height="167" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhIe9RDrSl2Qa5KNxKtIWa8jaUZbSxpOe6qxUo0xsS6tv2lxTqSX9P0OwJZ6vxGJMz1Z9FV4-r28a9v0dM-VN95gWIJa7Zsua_SddQWvWwDP3BSqfmRwV4YrNWF_IHFEMB0Eh4hRPTYxQDdQoZ1a-uPgyJJakEZtnAvPBFpRGtUdC_vvBEy9Z_Qgc59eH87/s320-rw/1000160134.jpg" width="320" /></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">কোনো আমল শুধু বিদআত হলেই তা হারাম হয় না। যে বিদআত ইসলামের নীতির বিপরীত বা সুন্নতকে মুছে দেয়— শুধু সেটিই নিষিদ্ধ। নবী করীম ﷺ বলেছেন:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">“যে ব্যক্তি ইসলামে কোনো ভালো প্রথা চালু করল এবং পরে লোকেরা তা আমল করল, তার জন্য তাদের সওয়াবের সমান সওয়াব লেখা হবে, তাদের সওয়াব কমানো হবে না। আর যে ব্যক্তি ইসলামে কোনো খারাপ প্রথা চালু করল এবং পরে লোকেরা তা আমল করল, তার জন্য তাদের গুনাহের সমান গুনাহ লেখা হবে, তাদের গুনাহ কমানো হবে না।” (সহীহ মুসলিম, খণ্ড ১, পৃঃ ৩৪১, করাচি)</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">আরেক হাদীসে এসেছে:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">شر الأمور محدثاتھا و کل بدعة ضلالة</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">অনুবাদ: “সবচেয়ে খারাপ কাজ হলো নতুন উদ্ভাবন, আর প্রতিটি বিদআত হলো গোমরাহি।” (মিশকাতুল মাসাবীহ, খণ্ড ১, পৃঃ ২৭, লাহোর)</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">এ হাদীসের ব্যাখ্যায় মিরকাত-এ লেখা হয়েছে:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">প্রতিটি খারাপ বিদআতই গোমরাহি। কারণ নবী করীম ﷺ বলেছেন: “যে ব্যক্তি ইসলামে ভালো প্রথা চালু করল...” (সম্পূর্ণ হাদীস আগেই উল্লেখ করা হলো)। (মিরকাতুল মাফাতীহ, খণ্ড ১, পৃঃ ৩৩৭, কোয়েটা)</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">ইবনে হাজর আসকালানি ইমাম শাফেয়ী থেকে বর্ণনা করেছেন:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">ইমাম শাফেয়ী বলেছেন: বিদআতের দুই ধরন আছে— প্রশংসনীয় বিদআত ও নিন্দনীয় বিদআত। যা সুন্নতের সাথে মিলবে তা প্রশংসনীয়, আর যা সুন্নতের বিপরীত হবে তা নিন্দনীয়।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">অতএব অনেক বিদআত আছে যা জায়েয, প্রশংসনীয়, এমনকি কখনো ওয়াজিবও হয়ে যায়। </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">ইবনে হাজর হায়তামি বলেছেন:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">বিদআতের পাঁচ হুকুম আছে: ওয়াজিব, মুস্তাহাব ইত্যাদি। শরীয়তের নিয়মে যাচাই করলে যে হুকুমে পড়ে, সেটিই হবে। যেমন, কুরআন-হাদীস বোঝার জন্য নাহু (আরবি ব্যাকরণ) শেখা বিদআতে ওয়াজিব। ক্বদরিয়া ফিরকার ভ্রান্ত মত বিদআতে হারাম। মাদরাসা খোলা বা তারাবীহর জন্য একত্র হওয়া বিদআতে মুস্তাহাব। নামাজের পর করমর্দন করা বিদআতে মুবাহ। (ফাতাওয়া হাদীসিয়্যা, পৃঃ ১৫০, করাচি)</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">যদি কেউ এত প্রমাণের পরও জেদ করে বলে "মিলাদ উদযাপন" হারাম বলে, তাহলে তার জন্য শরঈ স্পষ্ট দলীল আনতে হবে। কারণ কোনো কিছু মাকরূহ বলতেও প্রমাণ দরকার। </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">ইবনে আবিদীন শামী বলেছেন:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">ثبوت الکراھة اذ لا بد لها من دلیل خاص</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">অনুবাদ: কোনো কিছু মাকরূহ প্রমাণ করতে হলে এর জন্য স্পষ্ট দলীল থাকা আবশ্যক। (রদ্দুল মুহতার, খণ্ড ১, পৃঃ ২৬৭, পেশাওয়ার)</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">وَاللہُ اَعْلَمُ عَزَّوَجَلَّ وَرَسُوْلُہ اَعْلَم صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">আল্লাহই ভালো জানেন এবং তাঁর রাসূল ﷺ-ই সর্বাধিক জানেন।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">—Swadhin Ahmed</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;">#swadhinahmed #bidah #maulidnabi</div><br /><p></p>

বিদ'আত সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ

  কোনো আমল শুধু বিদআত হলেই তা হারাম হয় না। যে বিদআত ইসলামের নীতির বিপরীত বা সুন্নতকে মুছে দেয়— শুধু সেটিই নিষিদ্ধ। নবী করীম ﷺ বলেছেন: “যে ব্...

Read more »