উম্মতে মুহাম্মদী ( ﷺ ) বনাম কাদিয়ানী ফির্কা। 

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم

১.কালেমায়ে তাইয়্যেবাঃ لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ مُحَمَّدٌ رَسُوُل اللّهِ (লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্‌।) অনুবাদঃ আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নাই, হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁহার প্রেরিত রাসুল।
২.কালেমায়ে শাহাদাতঃ اشْهَدُ انْ لّآ اِلهَ اِلَّا اللّهُ وَحْدَه لَا شَرِيْكَ لَه، وَ اَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدً اعَبْدُه وَرَسُولُه (আশ্‌হাদু আল-লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্‌দাহু-লা-শারীকালাহু ওয়া আশ্‌হাদু আন্না মুহাম্মাদান আ’বদুহু ওয়া রাসূলুহু।) অনুবাদঃ আমি সাক্ষ্য দিতেছি যে, আল্লাহ্‌ ছাড়া কোন উপাস্য নাই। তিনি এক, অদ্বিতীয় এবং আরও সাক্ষ্য দিতেছি যে, মুহাম্মাদ (সাঃ) তাঁহার বান্দা ও প্রেরিত রাসুল।
গুরুত্বপূর্ণ ঈমানি প্রশ্নঃ আপনি আমি যাঁচাই করেছি-ত আমরা উম্মতে মুহাম্মদী ( ﷺ ) কি/না? অর্থাৎ(مُحَمَّد بِن عَبد الله‎‎) মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ ( ﷺ ) কে নবী হিসাবে মানি কি? (আবির্ভাব বা জন্ম ৫৭০ ইংরেজী পবিত্র মক্কা নগর, পর্দা  করেছেন ও রওজাশরীফ ৬৩২ ইংরেজী পবিত্র মদিনা নগর)। তাঁহার নাম আসমানে এবং পূর্ববর্তী অন্যান্য আসমানী কিতাবে ‘আহ্‌মদ’ (যেমনঃ সুরায়ে সাফ্‌ফ) এবং জমিনে মুহাম্মদ।সাবধান, কারন দুনিয়াতে আব্দুল্লাহ (রাঃ) ছেলে মুহাম্মদ ( ﷺ ) ছাড়া  অন্য কোন ব্যক্তির ছেলে মুহাম্মদ বা আহ্‌মদকে যারা নবী হিসাবে মানে তারা কিন্তু উম্মতে মুহাম্মদী ( ﷺ ) না।]
 
Top