২৩.পানাহারের বস্তু, কুরবানী, শিকার ও যবেহের অধ্যায়


২৩- كِتَابُ الْأَطْعِمَةِ وَالْأَشْرِبَةِ وَالضَّحَايَا وَالصَّيْدِ وَالذَّبَائِحِ

১- بَابٌ

٣٩٤- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ مُحَارِبٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ  نَهَىٰ عَنْ أَكْلِ كُلِّ ذِيْ نَابٍ مِنَ السِّبَاعِ.


২৩. পানাহারের বস্তু, কুরবানী, শিকার ও যবেহের অধ্যায়


বাব নং ১৯৮. ১.


৩৯৪.অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা মুহারিব থেকে, তিনি ইবনে ওমর (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, রাসূল (ﷺ)  প্রত্যেক দাঁত দ্বারা শিকার কারী হিংস্র জানোয়ার খাওয়া থেকে নিষেধ করেছেন। 

(আল মু’জামুল কবীর, ২২/২০৮/৫৪৮)


ব্যাখ্যা: হিংস্র জানোয়ার যেগুলো দাঁত দ্বারা শিকার করে, ঐগুলো খাওয়া হারাম। যেমন- সিংহ, বাঘ, শিয়াল, চিতা, হাতি, বানর ইত্যাদি জানোয়ার। ইবনে আব্বাস, খালেদ বিন ওয়ালিদ, আলী ইবনে আবু তালিব, জাবির ইবনে আবু আব্দুল্লাহ, আবু শা’লাবা খোশানী ও আবু হুরায়রা (رضي الله عنه)’র ন্যায় সম্মানিত সাহাবী থেকে সিহাহ সিত্তাহ গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে, যা ব্যাপক অর্থের দিক দিয়ে এবং রেওয়াতের দিক দিয়ে অকাট্য দলীলের কাছাকাছি হয়ে গিয়েছে। সুতরাং গন্ডার এবং খেঁকশিয়াল এ সাধারণ বিধানের অন্তর্ভুক্ত। কেননা এ উভয় প্রাণী দাঁত দ্বারা শিকারকারী জন্তুর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। এটাই হলো ইমাম আবু হানিফা (رضي الله عنه)’র মাযহাব।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ