২. নারীর মানসিক পার্থক্য


মেধাগত এবং মানসিকগতভাবেও তারা নরের চেয়ে পেছনে আছে। নারীর জ্ঞানশক্তি নরের জ্ঞানশক্তি থেকে যতখানি দুর্বল ঠিক ততখানি পার্থক্য দেখা দেয় তাদের রুচিরোধের ভেতর। তাদের স্বভাব সম্পূর্ণ আলাদা ধরনের। তাই দেখা যায় তাদের ভাল-মন্দ বিচার পুরুষের ভাল-মন্দ বিচারের সাথে সাধারণ এক হয় না। তাই নারীর ইন্দ্রিয়শক্তি অত্যন্ত দুর্বল। নারীরা হাল্কা ব্যাসিক এসিডের ঘ্রাণ বিশ হাজারের এক ভাগ হলে অনুভব করতে পারে। পক্ষান্তরে নর এক হাজার ভাগের একভাগ হলেই অনুভব করতে পারে। এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নারীদের ঘ্রাণশক্তি নরের চেয়ে দুর্বল। স্বাদ ও ঘ্রাণে এবং স্মরণশক্তির দিক দিয়ে নরেরা নারীদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।


৩. নারীর অঙ্গের পার্থক্য


নারীরা গর্ভধারণ করতে পারে। নরেরা তা পারে না। নারীরা সন্তানকে দুধ খাওয়ানের কারণে তাদের স্তন দুধে পরিপূর্ণ থাকে। তাদের ভিতরের অঙ্গে জরায়ু আছে। এ অঙ্গগুলো তাদের বেশি। আর এ কারণে তারা নারী। এ বৈশিষ্ট্য নারীদের সম্পূর্ণভাবে রয়েছে। এ বৈশিষ্ট্যের ওপরই নির্ভর করে তাদের দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালন আলাদা, স্বভাব আলাদা। তাদের অনুভূতি উচ্ছ্বাসপ্রবণ। যে কোন প্রভাব অতি সহজেই তাদের মনে দাগ কাটে। তারা নরের তুলনায় বেশি দুর্বলমনা। তাদের যৌন ক্ষুধা উপশমের পদ্ধতিও আলাদা। পুরুষ যেভাবে যৌন-সুখ ভোগ করে তারা অন্যভাবে ভোগ করে। উত্তেজনাও তাদের বহু দেরীতে আসে। নর নারীকে দেখামাত্র উত্তেজিত হয়ে পড়ে। নারীকে অনেক নিয়ম-কানুন পালন করে উত্তেজিত করতে হয়। এসব কারনে তাদের মধ্যে অনেক পার্থক্য।

 
Top