৭- بَابُ مَا جَاءَ فِيْ خِيَارِ الْعِتْقِ

٢٩٢- أَبُوْ حَنِيْفَةَ: عَنْ حَمَّادٍ، عَنْ إِبْرَاهِيْمَ، عَنِ الْأَسْوَدِ، عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّهَا أَعْتَقَتْ بَرِيْرَةَ، وَلَهَا زَوْجٌ مَوْلًى لِآلِ أَبِيْ أَحْمَدَ، فَخَيَّرَهَا رَسُوْلُ اللهِ  فَاخْتَارَتْ نَفْسَهَا فَفَرَّقَ بَيْنَهُمَا، وَكَانَ زَوْجُهَا حُرًّا.



বাব নং ১৪০. ৭. বিবাহিতা দাসী আযাদ হওয়ার পর স্বামীর সাথে থাকা না থাকার অধিকার রাখে


২৯২. অনুবাদ: ইমাম আবু হানিফা হাম্মাদ থেকে, তিনি ইব্রাহীম থেকে, তিনি আসওয়াদ থেকে, তিনি আয়েশা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বারীরা দাসীকে আযাদ করেছেন যার স্বামী আবু আহমদ পরিবারের আযাদকৃত গোলাম ছিলেন। তখন তাকে রাসূল (ﷺ)  অধিকার দিয়েছেন যে, সে ইচ্ছে করলে তার স্বামীর বিবাহে থাকবে অথবা ইচ্ছে করলে পৃথক হয়ে যাবে। অতঃপর সে পৃথক হওয়াকে পছন্দ করেছে। ফলে তিনি তাদের মধ্যে বিচ্ছিন্ন করে দেন অথচ তার স্বামী আযাদ ছিল। 

(ইবনে মাজাহ, ১/৬৭০/২০৭৪)


ব্যাখ্যা: এই হাদিসখানা ইমাম আবু হানিফা (رضي الله عنه)’র পক্ষে এবং শাফেঈ ও মালিক (رحمة الله)’র বিপক্ষে দলীল। ইমাম আবু হানিফা (رحمة الله)’র মতে উল্লেখিত দাসীর আযাদ হওয়ার অধিকার রয়েছে। তার স্বামী আযাদ হোক বা গোলাম হোক। ইমাম শাফেঈ ও মালিক (رحمة الله)’র মতে এই অধিকার কেবল তখনই হবে যখন দাসীর স্বামী গোলাম হবে।
 
Top