عن أَنسٍ رضي اللَّه عنه عن النبي ﷺ قال:   ثَلاثٌ مَنْ كُنَّ   فِيهِ    وَجَدَ   بِهِنَّ   حَلاَوَةَ   الإِيَمَانِ:   أَنْ    يَكُونَ   اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَحَبَّ  إِلَيْهِ مِمَّا سِواهُما، وأَنْ يُحِبَّ المَرْءَ لا يُحِبُّهُ  إِلاَّ  للَّهِ، وَأَنْ يَكْرَه أَنْ  يَعُودَ في  الكُفْرِ بَعْدَ  أَنْ أَنْقَذَهُ  اللَّهُ مِنْهُ، كَمَا يَكْرَهُ أَنْ يُقْذَفَ في النَّارِ. (متفق عليه)

উচ্চারণঃ    ‘আন    আনাসি    রাদিয়াল্লাহু    ‘আনহু    আনিন  নাবিয়্যি ﷺ ক্বালা: সালাসুন মান  কুন্না  ফিহি ওয়াজাদা বিহিন্না   হালাওয়াতাল   ঈমান:   আন  ইয়াকুনাল্লাহু  ওয়া  রাসূলুহু   আহাব্বা    ইলাইহি   মিম্মা     সিওয়াহুমা,   ওয়ান  ইউহিব্বুল     মারআ     লা     ইউহিব্বুহু     ইল্লাল্লাহা,    ওয়ান  ইয়াকরাহা    ‘আন    ইয়াউদা    ফিল    কুফরি    বা'দা    আন আনক্বাযাহুল্লাহু মিনহু, কামা ইয়াকরাহু আন ইউক্বযাফা ফিন নার। (মুত্তাফাক্বুন আলাইহি)

অনুবাদ: হযরত  আনাস    (রাদ্বিয়াল্লাহু  তা’আলা আনহু) থেকে   বর্ণিত।   ,   তিনি    বলেন-   নবীজী   ﷺ    এরশাদ করেন,    যার     মধ্যে     তিনটি     বৈশিষ্ট     থাকবে    সে    ঐ বৈশিষ্টের কারণে   ঈমানের  স্বাদ লাভ করবে। সেগুলো  হলোঃ ১- যার নিকট আল্লাহ ও তাঁর রাসুল অন্য কিছুর চাইতে   সবচেয়ে    প্রিয়      হবে,   ২-    যে   ব্যক্তি   কাউকে শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যেই ভালোবাসবে,  ৩-  যে ব্যক্তি আল্লাহর অনুগ্রহে কুফর থেকে মুক্তি লাভের  পর পুরনায় কুফুরীতে  ফিরে যাওয়াকে এমনভাবে অপছন্দ করবে,      যেমনিভাবে      অগ্নিকুন্ডে      নিক্ষিপ্ত      হওয়াকে  অপছন্দ করে।

[সহীহ বুখারী, অধ্যায়: ঈমান ১/১৪ হা: ১৬, ১/১৬ হা: ২১;    সহীহ   মুসলিম,   অধ্যায়   ঈমান   ১/৬৬    হা:   ৪৩; সুনানে  তিরমিজি,  অধ্যায়    ঈমান  হা:  নং  ১০;  সুনানে নাসাঈ ৮/৯৪ হা: ৪৯৮৭]

 
Top